সফল ব্যক্তিদের অভ্যাস ৮ টি

২৪ ঘণ্টায় দিন। এটি আপনার জন্য। যারা জীবনে সফল তাদের জন্য কি ৪৮ ঘণ্টায় দিন ? না তা নয়।  ইলন মাস্ক, আমির খাঁন, সাকিব আল হাসান, মোশাররফ করিম সবার জন্য একই সময় বরাদ্দ করেছেন আল্লাহ তায়ালা। ধরে নিলাম আপনার বয়স এখন ২০ বছর। কোন বিশেষ কাজে সকালে উঠেই ছুটতে হবে। কিন্ত আপনি বিছানা ছাড়তে চান না।

সফল ব্যক্তিরা এখানেই আলাদা। তারা সময়ের সঠিক ব্যবহার করেন। সফল ব্যক্তিদের অভ্যাস ৮ টি। এই অভ্যাসের কারনেই ২৪ ঘণ্টা সময়কে মুল্যবান করে তোলেন। এখন আপনি হয়ত ভাবছেন আমি তো উনাদের মত ন্যাচারাল ব্রিলিয়ান্ট না। কোন সমস্যা নেই। আপনি শুধু আপনার সময় কে কাজে লাগান। সফলতা আপনার পায়ে লুটায়ে পড়বে।

প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কনের যে বিষয় গুলি সফল হতে আপনাকে উদ্দীপ্ত করবে। 

সফল মানুষেরা ঘুম থেকে ওঠার মুহূর্ত থেকে বিছানায় যাওয়া পর্যন্ত তারা দক্ষতার জন্য কাজ করে। সেই কারণে, তারা তাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলিতে দক্ষতা অর্জন করেন। এটি করার জন্য, আপনাকে এমন একটি জীবন এবং একটি রুটিন গঠন করতে হবে যা আপনার কর্মজীবনকে সর্বোত্তম করে তুলবে। একই সাথে নিজের অন্তরে দারুন এক প্রশান্তি চলে আসবে।

সফলতা অর্জনের জন্য জীবনে ভারসাম্য বজায় রাখুন। ডিজনি মিডিয়া ওয়ার্কসের সহ-সভাপতি অ্যান সুইনি যেমন বলেছিলেন, “আপনার নিজের মত করে সাফল্যকে সংজ্ঞায়িত করুন, আপনার নিজস্ব নিয়ম অনুসারে তা অর্জন করুন এবং এমন একটি জীবন গড়ে তুলুন যা আপনাকে আনন্দ দেয় এবং গর্বিত অনুভব করেন।”

সফল হতে নাদির শাহ্‌ কিভাবে বিপদ এড়িয়ে গেলেন। 

তো কিভাবে এসব করবেন ? সফল মানুষেরা যেভাবে করেন সেভাবে, সেই ৮ উপায়ে।

১. সফল ব্যক্তিদের অভ্যাস নিয়মিত বই পড়া

সফল ব্যক্তিদের অভ্যাস পড়া। তারা নিয়ম করে বই পড়েন। আমাদের দেশে যেসব ইউটিউবার সমাজে প্রভাব রাখেন। তারা প্রত্যকেই প্রচুর পরিমানে বই পড়েন। যেমন – পিনাকি, খালিদ ফারহান, সাংবাদিক মাসুদ কামাল, আয়মান সাদিক আরও অনেকে।

জীবনের সকল ক্ষেত্রেই যদি আপনি আপনার বুদ্ধিমত্তার স্তর বৃদ্ধি করতে চান। তাহলে ভালো বক্তব্য রাখতে হবে। বই পড়লে শব্দভাণ্ডার, সাধারণ জ্ঞান, এমনকি সৃজনশীলতা বাড়াবে। তখন আপনার কথা সবাই মনযোগ দিয়ে শুনবে। তাহলে একটি ভালো বই সংগ্রহ করুন। এটি আপনার মস্তিষ্ককে উদ্দীপিত করার সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকর উপায়।

বিয়ার গ্রিলস যদি সফল হন, তাহলে আপনিও পারবেন। 

টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে স্ক্রিন থেকে পড়া, আপনার পড়ার গতি ২০ থেকে ৩০ শতাংশ ধীর করতে পারে। তাই একটু সচেতন হোন, কাগজের বইগুলিতে লেগে থাকুন। এগুলি কেবল অনেক সুন্দরই নয়, এগুলি আপনাকে দ্রুত তথ্য প্রদান করে। যেখানে নোট করা প্রয়োজন সেখানে হাই লাইটার পেন দিয়ে রঙিন করতে পারেন।  প্রতিদিন (ঘুমানোর আগে বা এমনকি আপনার ভ্রমণের সময়ও) কিছুটা সময় নিন । একটি ভালো বইয়ের মাঝে নিজেকে যুক্ত করুন যা শিখতে সাহায্য করবে।

দ্য সিয়াটেল টাইমস-এর সাথে এক সাক্ষাৎকার বিল গেটস বলেন ” ঘুমাতে যাওয়ার আগে সবসময় রাতে এক ঘন্টা করে পড়েন” । তাতে বাড়ি ফিরতে দেরি হলেও। আমি আপনার সম্পর্কে জানি না। তবে সফল ব্যক্তিদের কাতারে আসতে হলে বই পড়তে হবে।

অরফিয়াস কেন ব্যর্থ হলেন, সফল হতে আপনাকে জানতেই হবে। 

২. সফল ব্যক্তিদের অভ্যাস তারাতারি বিছানা ছাড়া 

যে দিন আপনার কাজের তাড়া থাকে সে দিন যেন আপনার ঘুম ভাঙতেই চায় না ! কিন্ত কিছুটা সময় হাতে রেখে বিছানা ছাড়লে নগদে কিছু বেনিফিট আসে। যেমন ধীরে সুস্থে তৈরি হতে পারেন। হেলদি নাস্তা করতে পারেন। আর প্রয়োজনীয় কাজ গুলো গুছিয়ে নিতে পারেন। এতে কাজ করার আগ্রহ বাড়ে, উৎপাদনশীলতা বাড়ে।

সকাল সাতটার পরে ঘুম থেকে ওঠার মতো সিইও খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে। অনেক গবেষণা আছে যা ভোরে ওঠার ফলে সফল ব্যক্তিদের কর্মীদের সাথে ভালো সম্পর্ক তৈরি হয়। তাই তারাতারি ঘুমাতে যাওয়া এবং ভোরে ঘুম থেকে ওঠার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করুন। যাতে দিনের বেলায় পুরো আট ঘন্টা কাজ করা যায় এবং উৎপাদনশীল থাকার সুবিধাও পাওয়া যায়। যদি মুসলিম হন, তাহলে ফজরের আজানের সাথে উঠে পড়ুন। জামাতে ফজরের নামাজ আদায় করুন।

বিজনেস ইনসাইডারের মতে, ইয়াহু! সিইও মারিসা মেয়ার রাতে মাত্র চার ঘন্টা ঘুমান। কিন্তু বছরে তিনবার এক সপ্তাহব্যাপী ছুটি নেন যাতে তিনি কাজের চাপ কমাতে পারেন। সতেজ থাকতে পারেন। খেয়াল রাখবেন রাত জাগার ফলে দিনের বেলায় যেন আপনি কর্মক্ষেত্রে ঘুমিয়ে না পড়েন।

রাতে ভালো ঘুমাতে যা করবেন। 

সকালে বিছানা থেকে ওঠার পর আপনি কি খান ? কফি নাকি এককাপ দুধ চা ? উভয় পানীয়তেই ক্যাফেইন আছে। আপনার মনে হতে পারে এই পানীয় খেলে উদ্দীপনা পাবেন, শরীরে শক্তি আসবে। এমন ধারনা নিয়ে থাকলে আজই সেটা ত্যাগ করুন। এই পানীয় উপকারের চেয়ে অপকার বেশী করবে।

তাহলে কি খাবেন ? বিছানা ছাড়ার পর। খেতে পারেন, লেবুর রস সহ একমগ কুসুম গরম পানি। সাথে আপেল সিডার ভিনেগার ( উইথ মাদার ) মিশিয়ে নিতে পারেন। সেটা আরও ভালো সুফল দিবে।

মিরান্ডা কের, লরেন কনরাড এবং জেনিফার অ্যানিস্টন তারা সকালে বিছানা ছেড়ে এমন পানীয় খান। কারণ এটি লিভারকে ডিটক্স করতে সাহায্য করে। ওজন কমাতে সাহায্য করে। লেবু খাওয়ার অন্যান্য আশ্চর্যজনক সুবিধাগুলির মধ্যে রয়েছে। এটি ব্রণ দূর করতে সাহায্য করতে পারে, আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে, প্রদাহ কমাতে পারে এবং এমনকি মুহূর্তে ঝরঝরে করে তুলে।

পেটের হজম শক্তি বাড়াতে ন্যাচারালি যা করতে পারেন। 

৪. সফল ব্যক্তিদের ছোট ছোট বিষয় 

আপনার অধিনস্ত কর্মচারী বা কলিগরা বলতে পারেন আপনি খুঁতখুঁতে। অফিসের সব কাজে বা ছোট খাট বিষয়েও মনযোগ দেন। এ ধরনের কোথায় কান দেবেন না। এটা আপনার চরিত্রের ত্রুটি নয় কাজের দক্ষতা।

“তারা এমন বলে, আপনার বন দেখা উচিত, গাছ নয়। কিন্তু আমার অভিজ্ঞতায়, খুঁটিনাটি বিষয়ে নজর রাখা আপনার ব্যবসাকে ব্যাহত করবে না ,” কথা গুলো ফোর্বসের জন্য লেখা একটি প্রবন্ধে বলেছেন “দ্য পাওয়ার অফ স্মল: হোয়াই লিটল থিংস মেক অল দ্য ডিফারেন্স” বইয়ের সহ-লেখক লিন্ডা কাপলান থ্যালার। তিনি আরও বলেন, “স্বপ্ন দেখা সহজ। স্বপ্নে সবকিছুই নিখুঁত। কিন্তু ছোট ছোট বিষয় নিয়ে আচ্ছন্ন থাকার মাধ্যমে স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়।”

গাধার মত পরিশ্রম করে দুপুরের লাঞ্চ মিস করবেন না। অথবা বাজে লাঞ্চ করবেন না। দুপুরে হেলদি লাঞ্চ করুন। দীর্ঘমেয়াদে সঞ্চয় করুন। নজর রাখুন শরীরে যেন অতিরিক্ত চর্বি না জমে। নতুন নতুন সাস্থ্যকর রেসিপি নিজেই করে, কলিগ বা কর্মচারীদের সাথে শেয়ার করুন। আপাত দৃষ্টিতে এগুলো ছোট কাজ মনে হতে পারে। কিন্ত বাস্তবিক অর্থে সফল ব্যক্তিরা এগুলো করে থাকেন।

সুস্থ থাকতে যে খাবার গুলি সম্পর্কে জানতেই হবে। 

৫. সফল ব্যক্তিদের সফল ব্যক্তিদের অভ্যাস পরামর্শ গ্রহন করা  

শিশুরা আমাদের কে নানা বিষয়ে প্রশ্ন করে। কারন তারা জানে আমরা অভিজ্ঞ, উত্তর গুলো জানা আছে। যেমন একজন বাচ্চা প্রশ্ন করল ” মা গরু দুধ দেয় কেন ?” গরুর বাছুর আছে, তাকে দুধ খেয়ে বাঁচতে হয়। তাই গরু দুধ দেয়। মা বলেন

কিন্ত দুধ তো আমরাও খাই।

হ্যা আমরাও খাই, বাছুর কে খাইয়ে তারপর আমরা খাই।

ধরুন, যে ছেলেটির বয়স ২০ বছর। ব্যগ গুছিয়ে বেড়াতে যাচ্ছে কক্সবাজার। ছেলেটি প্রাপ্তবয়স্ক হয়েছে। তাহলে কি অভিজ্ঞ কারও পরামর্শ নিবে না। যিনি পূর্বে কক্সবাজার ঘুরে এসেছেন। যেমন কোন হোটেলে কেমন ভাড়া, সার্ভিস কেমন। কোথায় ভালো খাবার পাওয়া যায় ?

সফল ব্যক্তিরা পরামর্শ নেয়ার কাজটি খুব গুরুত্ব দিয়ে করেন। বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন, বস, পরামর্শদাতা, এমনকি বন্ধুদের কাছ থেকেও শেখার মতো অনেক কিছু আছে। তারা যাদের কে মনে নির্দিষ্ট বিষয়ে জ্ঞ্যানী, তারা তাদের কাছে যান এবং পরামর্শ নেন। কোন দ্বিধা বা লজ্জা বোধ করেন না।

INC-এর মতে, LuluLemon-এর প্রতিষ্ঠাতা চিপ উইলসন বলেছেন যে তিনি যে সেরা পরামর্শ পেয়েছেন তা হল সাহায্য চাওয়া। “এটি বুঝতে আমার অনেক সময় লেগেছে, কিন্তু [পরামর্শটি ছিল] সাহায্য চাওয়া এবং আমি সবকিছু জানি না,” উইলসন বলেন। “মানুষ সাহায্য করতে ভালোবাসে। সাহায্য না চাইলে আমাকে অনিরাপদ থাকতে হবে। আর সব কিছু আমাকে জানতেই হবে বিষয় টা এমন নয়।”

একমাসে দ্রুত ওজন কমানোর সহজ উপায়। 

৬. সফল ব্যক্তিদের বিছানা

একটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ঘর মনকে পরিষ্কার রাখে। অসংখ্য গবেষণা থেকে দেখা গেছে যে একটি পরিষ্কার শোবার ঘর রাতে ভালো ঘুমের সুযোগ করে দেয় । আমরা সবাই চাই রাতের ঘুমটা নির্বিঘ্ন হোক । এ কথা সবাই মানবেন, সুবিন্যাস্ত সোফা, আলমারি, খাট আমাদের মানসিক শান্তি দেয়। তাই অবশ্যই আমাদের থাকার জায়গা পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।

আপনার থাকার জায়গা পরিষ্কার করুন এবং প্রতিদিন আপনার বিছানা সাজান। যাতে আপনার ঘর আপনাকে চাপমুক্ত করার জন্য একটি জায়গা দিতে পারে। এটি আপনার প্রতিদিনের কাজ।

দ্য হ্যাপিনেস প্রজেক্টের লেখক গ্রেচেন রুবিন তার সাইট, GretchenRubin.com-এ একটি ব্লগ পোস্টে এই দৈনন্দিন কাজের কিছু সুবিধা উল্লেখ করেছেন , “… আপনার বিছানা তৈরি করা এমন একটি পদক্ষেপ যা দ্রুত এবং সহজ। তবুও একটি বড় সুফল এনে দেয়। সবকিছু আরও সুন্দর দেখাচ্ছে। সাজানো র‍্যাকে জুতা খুঁজে পাওয়া সহজ। শোবার ঘরটি আরও শান্তিপূর্ণ। বেশিরভাগ মানুষের জন্য, সাজানো গোছানো ঘর মানসিক শান্তি বৃদ্ধিতে অবদান রাখে।” খেয়াল করলে দেখবেন সব সফল ব্যক্তিদের ঘর পরিচ্ছন্ন থাকে।

ঔষধ ছাড়াই আজীবন যেভাবে সুস্থ থাকবেন। 

সফল ব্যক্তিদের জন্য সুস্থতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীর সুস্থ না থাকলে কখনো সফলতা উপভোগ করতে পারবেন না। হয়ত ভাবছেন আপনার আশপাশে অনেকের টাকা আছে, কিন্ত তারা তো সুস্থ না। আসলে প্রচুর টাকার মালিক হওয়া আর সফল হওয়া এক জিনিস নয়। 

২০০ টিরও বেশি কোম্পানির সমন্বয়ে গঠিত ভার্জিন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা রিচার্ড ব্র্যানসন। তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, ‘ এত প্রান শক্তি আপনি কোথায় পান।’  উত্তরে তিনি বলেন, ” আমি কেবল আমি ব্যায়াম করি।” তিনি আরও বলেন ব্যায়াম করে সুস্থ থাকায় কর্ম ঘণ্টায় প্রতিদিন ৪ ঘণ্টা যোগ হয়।

নিয়মিত ব্যায়াম এবং সাস্থ্যকর খাবার খেলে আপনি ফিট থাকবেন। আরও উপকারিতা যা পাবেন টা হল শরীরের অতিরিক্ত চর্বি ঝরে যাবে , ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী হবে, রোগাক্রান্ত হবেন না। রাতে ভালো ঘুম হবে। শরীরে শক্তি বাড়বে , যা আপনার ক্যারিয়ারের জন্য বিস্ময়করভাবে কাজ করবে।

কোন বিষয় গুলো ঠিক থাকলে নিজেকে ফিট ধরে নিবেন। 

৮. সফল ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত সময় 

আমাদের প্রচুর ব্যস্ততা আছে। এ কারনে অনেক সময় আমরা ভুলে যাই ‘ আমি কে’। সফলতার জন্য সারাক্ষন দৌড়া দৌড়ি নয়। প্রতিদিন নিজের জন্য একঘণ্টা সময় রাখুন। বিশ্রাম নিন। এতে নিজের কাজের মনযোগ বাড়বে। হাঁটুন, একটি বই পড়ুন, অথবা আজান হলে মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করুন। আপনার জীবনে কিছু সময় কাজমুক্ত রাখার জন্য আপনার যা কিছু প্রয়োজন তা নিশ্চিত করুন।

হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ অনুসারে , সফল ব্যক্তিদের জীবনে ছুটি থাকে। ছুটি ক্যারিয়ারে সফলতার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। প্রজেক্ট: টাইম অফের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, “যারা তাদের পুরো ছুটির সময় ব্যয় করেন অর্থাৎ অবসরে থাকেন। তাদের পদোন্নতি বা বেতন বৃদ্ধির সম্ভাবনা অন্যদের তুলনায় ৬.৫ শতাংশ বেশি।”

কিভাবে সফলতা অর্জন করবেন। দেখুন মার্ক ম্যানসনের ভিডিও।  

সফল ব্যক্তিদের অনুসরনে এখন আমরা একটা সামারি করতে পারি। দ্রুত ঘুমাতে যাব। ভোর বেলায় ঘুম থেকে উঠব। প্রয়োজনে পরামর্শ চাইব। ড্রয়ারের অপ্রয়োজনীয় কাগজ গুলো ফেলে দিন। সাস্থ্যকর খাবার খাব। নিয়মিত ব্যায়াম করব। সফলতা এবং তৃপ্তি দুটোই আসবে জীবনে।

সেলিম হোসেন – ১৪/০৩/২০২৫ ইং – প্রতীকী ছবি গুলো পেক্সেলস থেকে নেয়া।