জাহাঙ্গীর কবির – সুস্থতায় পথ প্রদর্শক
প্রথমে বলি বিধান চন্দ্র রায়ের কথা।
তিনি এই উপমহাদেশে নামকরা চিকিৎসক, জনপ্রিয় মানুষ। তার চিকিৎসার বিভিন্ন চমৎকৃত ঘটনা আছে। যেগুলো গল্প হিসেবে পশ্চিম বঙ্গে বহুল প্রচলিত।
১ জুলাই ভারতে চিকিৎসক দিবস হিসেবে পালিত হয়, তার জন্ম এবং মৃত্যু দিবসকে সম্মানার্থে।
জনপ্রিয়তার ঢেউয়ে তিনি তার মুল পেশার পাশাপাশি রাজনীতিকে নেশা হিসেবে নেন। এখানেই ব্রিটিশ সরকার রীতিমত বিরূপ হন, তাকে জেলে নেন। নামী চিকিৎসক হিসেবে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়।
জেলে ঢুকে জেল কর্তৃপক্ষকে আবেদন করেন আমি সশ্রম কারাদণ্ড চাই। কিন্তু এমন নিয়ম নেই, তিনি নাছোড়বান্দা। অবশেষে সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়। জেল খানায় রোগীদের চিকিৎসা দিতে শুরু করেন।
জেনে নিন – দ্রুত ওজন কমানোর সহজ পথ।
হৃদয়ের ব্যকুলতা কে রুখতে পারে !!
তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীও হন ১৯৪৮ সালে আমৃত্যু ১৯৬২ পর্যন্ত ওই পদেই ছিলেন।
আমাদের স্বাধীনতার পরে দেশে ভালো কিছু ডাক্তার এসেছেন, সেবা দিয়েছেন। কিন্ত বিধান চন্দ্রের সাথে কারও তুলনা করা যায় না। দিনে দিনে নানান অব্যাবস্থপনা আমাদের চিকিৎসা ব্যাবস্থায় চেপে বসে, ব্যাবসা হয়ে পরে মুল উদ্দেশ্য, রোগীরা অসহায় হয়ে পড়েন।
বিষয়টা একজন চিকিৎসকের নজরে আসে, তার হৃদয়কে দারুন ভাবে নাড়া দেয়। তিনি ভাবেন, কাজ শুরু করেন। কিভাবে মানুষকে সুস্থ করা যায়, সুস্থ রাখা যায়।
জেনে নিন – কিভাবে বৃদ্ধি করবেন শরীরের শক্তি।
জাহাঙ্গীর কবির – সুস্থতায় পথ প্রদর্শক
প্রথম পদেক্ষেপে সাস্থ্যকর, সহজ উপায়ে ওজন কমিয়ে তাক লাগিয়ে দেন। শারীরিক, আর্থিক বিপদে নিপতিত হওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের সুস্থ করে তোলেন শুধুমাত্র লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করে।
পড়ুন – পাদা পাদি নিয়ে নানান রম্য কাহিনী।
তার কাজ চলমান, সবরকম রোগ থেকে মানুষকে মুক্ত রাখতে গড়ে তুলেছেন JK life style ltd . সেখানে ফ্রিতে রোগী দেখেন, নিয়মিত সুস্থ জীবনযাপনে আগ্রহীদের নিয়ে ক্লাস করেন।
পেয়েছেন জনপ্রিয়তা। বাংলাদেশের ইতিহাসে এমন জনপ্রিয় চিকিৎসক আসেনি। বাংলাদেশে তিনি সর্বাধিক সুপরিচিত চিকিৎসক।
তিনি ডাঃ জাহাঙ্গির কবির।
ডাঃ জাহাঙ্গীর কবির – সুস্থতায় পথ প্রদর্শক।