মোনামির মদপান এবং সীমালঙ্ঘন
ছুটি মিলেছে তাহমিদা মোনামির। স্বামী স্ত্রী দুজনেই সরকারি কর্মকর্তা। স্বামীর পোস্টিং ঢাকাতেই, মোনামি জেলা শহরে। বাচ্চা কাচ্চা এখনো হয়নি। একটু ঘুরে ফিরে বেড়ানোর এটাই উপযুক্ত সময়। দুজনেই চাকরিজীবী হওয়ার কারনে একসাথে সময় মেলানো কঠিন। দারুন আনন্দিত মোনামি। কঠিন কাজটা করতে পেরেছে। এখন তারা হ্যাং আউটে যেতে পারবে। খুশিতে রিসিভার টা তুলে ফোন করল স্বামী ইরফান করিম কে।
হ্যালো ইরফান, কেমন আছ ?
ভালো আছি, ছুটি পেয়েছ ? ইরফান বলল।
হ্যাঁ পেয়েছি এবং আমাদের গন্তব্যও ঠিক করেছি।
কোথায় যাব আমরা ?
আমরা যাব রেমাক্রিতে। আমার বান্ধবীও সাথে যাবে।
শুধু বান্ধবী, ওর স্বামী যাবে না ?
না, ওর স্বামী ছুটি পায়নি। আমরাই যাব। আর এবার বেড়াতে গিয়ে প্রচুর ড্রিঙ্ক করব। তুমি বোতল ম্যানেজ কর।
ঠিক আছে, কোনটা নিব হুইস্কি নাকি ব্রান্ডি ?
দুটোই নাও, রেমাক্রির শান্ত পরিবেশে অনেক চিল হবে ! ড্রিঙ্ক করে প্রকৃতির কোলে আশ্রয় নেয়া যাবে।
আচ্ছা তুমি কি বলবে, রেমাক্রি টা কোথায় ?
ইরফান, সরকার তোমার চাকরি রাখবেনা। তুমি প্রথম শ্রেণির অফিসার অথচ জানো না রেমাক্রি কোথায় ?
ইয়ার্কি করোনা, আমি আসলেই জানি না। স্পট কি ভালো হবে ? ইরফান বলল
শিখ মেয়ে এবং মুসলিম যুবকের প্রেম বিয়ে এবং বিচ্ছেদ

রেমাক্রিতে মোনামির মদপান এবং সীমালঙ্ঘন
হ্যাঁ খুবই সুন্দর। তোমার পছন্দের প্রাকৃতিক দৃশ্যে ভরপুর। এটা বান্দরবন জেলায়। জেলা শহর থেকে যেতে হবে ৮৫ কিলোমিটার দূরে থানচি উপজেলায়। সেখান থেকে নৌকায় চরে যাব রেমাক্রিতে। নদী পথে ৭-৮ ঘণ্টার পথ নৌকায়। সেই পথে যেতে যেতে নদীর দুপাশের পাহাড়ি দৃশ্য উপভোগ করা যাবে।
জোঁক নেই তো ?
হ্যাঁ আছে। তবে সেটা থাকে বর্ষাকালে। আর বৃষ্টিও বেশ ঝামেলা করে বর্ষায়। সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর মাস রেমাক্রিতে যাওয়ার উপযুক্ত সময়।
নির্দিষ্ট দিনে মোনামিরা পৌঁছে গেল হোটেলে। বিকেলে একটু ঘুমিয়ে নিল সবাই। রাতে ডিনার সেরে তারা মদ নিয়ে বসল। প্রচুর পান করে বেসামাল মোনামি। বমির বেগ, ইরফান পাজাকোলে বাথরুমে ঢোকাল মোনামিকে। বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে দিল।
এবার ইরফান গেল মোনামির বান্ধবীর রুমে। বিছানায় উপুড় পরে আছে জেনি। টি শার্ট আর প্লাজো পরা। উপর হয়ে শোয়াতে জেনির নিতম্ব পাহাড়ের শোভা বর্ধন করছে। ইরফান নিতম্বের উপর হাত রাখল। আস্তে করে চাপ দিয়ে ডাকল, জেনি, জেনি। তোমারও কি অসুবিধা হচ্ছে।
পুরো মাতাল জেনি। জড়ানো কণ্ঠে বলল, না কোন অসুবিধা নেই। ঘুরে চিত হল জেনি। বিছানায় জেনির পাশে বসল ইরফান। জেনির চুলের মধ্যে হাত ঢুকিয়ে বিলি কাটতে লাগল। আবেশে জেনি চুপ করে রইল।
কে সেরা ধনী মানসা মুসা নাকি ইলন মাস্ক

মোনামির স্বামী কর্তৃক ধর্ষিতা বান্ধবী জেনি
এরপর হাত ধরে বিছানায় বসাল জেনিকে। জেনির স্তন দুটো দারুন পরিপুষ্ট। তলপেটে কিছুটা মেদ জমেছে। কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিস করে বলল, জেনি ঘুমাবে না ? হুম, ঘুমাব।
তোমার টি শার্ট খুলে দিচ্ছি। আরামে ঘুমাও। বলেই, ইরফান জেনির টি শার্ট খুলে ফেলল। কাল রঙের ব্রায় ফর্সা স্তন দুটো পাগল বানিয়ে দিল ইরফান কে। ব্রার হুক খুলল ইরফান। জেনি হাল্কা বাধা বলল, কি করছ ?
ওদিকে বমি শেষে দরজা খোলার চেষ্টা করতেই মোনামি বুঝল, দরজা বাইরে থেকে বন্ধ। মোনামি তীব্র নেশায় মাতাল। বাথরুমের মেঝেয় বসে অপেক্ষা করতে লাগল।
ইরফান জড়িয়ে ধরে চুমুতে চুমুতে ভিজিয়ে দিল জেনিকে। চিত করে শুইয়ে দিয়ে প্লাজো খুলে ফেলল। জেনি দুই পা ফাঁক করে তার মাঝে ঢুকে পরল ইরফান। মাতাল অবস্থায় জেনি বাধা দিতে লাগল। পেরে উঠল না। ঝড় থেমে গেল। ইরফান উঠে গিয়ে মোনামির বাথরুমের দরজা খুলে দিল।
তখনো নেশার ঘোরে মোনামি। কিছুই বুঝতে পারেনি। বিছানায় শুয়ে ঘুমিয়ে পরল।
ফিরে আসার তিন দিন পর বান্ধবীর ফোন। জেনি বলল, মোনামি, ভাবছিলাম কথাগুলো তোকে বলব কি বলব না। কিন্ত বিষয়টা তোর জানা দরকার। সেদিন তুই যখন বমি করতে বাথরুমে ঢুকিস, তখন আমি আমার রুমে চলে আসি। নেশায় বুঁদ হয়ে আছি। হঠাৎ খেয়াল করলাম, আমার গায়ে জামা নেই। শরীরের উপর ইরফান।
কেন স্ত্রীর হাতে পুরুষাঙ্গ হারাচ্ছে স্বামীরা

মোনামির মদপান এবং সাইকিয়াট্রিস্টের পরামর্শ
আমি চেষ্টা করলাম বাধা দিতে। মাতাল ছিলাম, শরীর দুর্বল। তাছাড়া ইরফান তো অনেক শক্তিশালী। তার দ্বারা ধর্ষিতা হয়ে আমি মানসিকভাবে ভেঙে পরেছি। আমি ভাবতেই পারিনা, স্ত্রী কাছে থাকতেও একজন পুরুষ এভাবে কামুক হতে পারে। ধর্ষণ করতে পারে বউয়ের বান্ধবীকে !
তীব্র মানসিক যন্ত্রণায় সাইক্রিয়াটিস্ট কে ঘটনাটা ব্যক্ত করল মোনামি। আমি স্বামীর সাথে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছি প্রায় একমাস হল। এখন আমার কি করা উচিত ?
সাইক্রিয়াটিস্ট বললেন, আমাদের কাজ তো সমস্যার সমাধান নয়। আমরা বলে দেই সমস্যা টা কোথায় হয়েছে। তখন ভুক্তভোগীই সমাধান করে নিতে পারে। এখন আপনি জানেন সমস্যা টা কি ? কেন স্বামীকে ঘৃণা করছেন। সমাধান আপনারাই বের করবেন।
আমরা রোমান্স পেতে সীমা লঙ্ঘন করি, জীবনকে বিষাক্ত করি। আপানার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। আগামীতে আপনারা বাবা মা হবেন। স্বামীর সাথে আলাপ আলোচনা করুন। সম্ভব হলে আজীবন একসাথে থাকবেন, না হলে আলাদা হবেন। মনে ঘৃণা নিয়ে সংসার করতে গেলে বিপদ বাড়তে পারে। কারন দুজনেই চাকরি করেন। দুই জায়গায় থাকেন। আপনার মনে সবসময় ভয়, সন্দেহ কাজ করবে।
মদপানের ক্ষতিকর দিক নিয়ে বলছেন ডাঃ গবেষক সাব্বির

মোনামির মদপান যদি আপনার খারাপ লাগে। সমাজের অবক্ষয় যদি আপনাকে ব্যাথিত করে তাহলে পোস্টটি শেয়ার করে দিন।
সেলিম হোসেন – ২৯/১১/২০২৫ ইং – প্রতিকি ছবি গুলো জেমিনি এবং পেক্সেলস থেকে নেয়া।









