সালাদ দিয়ে খাবার শুরু।
সালাদ টা ভালোভাবে চিবিয়ে খান। খাওয়া শেষে অন্য খাবার শুরু করুন। কি খাবেন ? সবজি বা শাক। এরপর খাবেন ডিম এবং মাছ অথবা ডিম এবং মাংস। সাথে ভাত খেতে পারেন।
সালাদে কি কি রাখতে হয়
সালাদ কেন খাবেন
হার্ট এ্যাটাক, স্ট্রোক হঠাৎ মৃত্যুর প্রধান কারন। আমরা বেশি ব্যাথিত হই, যখন কম বয়সী কেউ মৃত্যু বরন করে। এখন স্কুল বা কলেজ পড়ুয়াদেরও হার্ট এ্যাটাক বা স্ট্রোক করে। কিন্ত চাইলেই এ রোগ কে আটকে দেয়া যায়। দরকার সচেতনতা। আমরা জানি যার প্রান আছে সে জীব।
আমাদের আশপাশের বিড়াল, কুকুর, বনের বানর, হরিন, বাঘ, সিংহ সবই প্রাণী কুলের অংশ। প্রাণীর মধ্যে সেরা মানুষ। মানুষের হার্ট এ্যাটাক হয়, স্ট্রোক হয়। প্রকৃতিতে অন্য কোন প্রাণীর হার্ট এ্যাটাক বা স্ট্রোক হয় না।
আমরা মানুষ যত বাজে খাবার খাই, অন্য কোন প্রাণী তা খায় না। আমাদের লাইফ স্টাইলে আমরা যত উলটা পাল্টা পরিবর্তন এনেছি। অন্য কোন প্রাণী তা করে নি বা করার সুযোগ নেই। একারনে অন্য প্রাণীর হার্ট এ্যাটাক বা স্ট্রোক দেখা যায়না।
হার্ট এ্যাটাক বা স্ট্রোক থেকে মুক্ত থাকতে লাইফ স্টাইলে পরিবর্তন জরুরী।
জেনে নিন – সহজে ওজন কমানোর প্রথম ধাপ
সালাদ একটি ন্যাচারাল খাবার
হেলদি লাইফ স্টাইলে প্রথমত খাবার। আমাদের খাবার হতে হবে অরগানিক, ন্যাচারাল। প্রতি মিল খাওয়ার সময় অবশ্যই একবাটি রঙিন ন্যাচারাল খাবার থাকতে হবে।
খাবার তিন প্রকার। জীবিত – অর্ধমৃত – মৃত
মৃত খাবার থেকে একদম দূরে থাকতে হবে। যেমন ঃ বিস্কুট, কেক, বার্গার, পিজা, শিঙারা, পুরি যত রকম ভাজা পোড়া খাবার। দোকানের কোল্ড ড্রিঙ্কস, জুস ইত্যাদি।
ছাড়তে হবে ধুম পান, মদ্যপান।
আমাদের খাবারের বেশিরভাগ অংশই থাকবে জীবিত খাবার। যেমন ঃ খাবারের শুরুতেই থাকবে একবাটি সালাদ। এরপর অর্ধমৃত খাবার খেতে হবে।
যে খাবার গুলো আমরা সিদ্ধ বা রান্না করে খাই এ গুলোই অর্ধমৃত খাবার। রান্না হতে অবশ্যই খাঁটি সরিষার তেল, নারিকেল দিয়ে। অলিভ ওয়েল সিদ্ধ সবজি বা সালাদে কাঁচা খাওয়া উত্তম।
শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম, নিশ্বাসের ব্যায়াম নিয়মিত করতে হবে। ফাস্টিং করুন, তারাতারি ঘুমাতে যান, ভোর বেলায় ঘুম থেকে উঠুন। আবারও বলি সালাদ দিয়ে খাবার শুরু হবে।
পড়ুন – যেভাবে ন্যাচারালি দূর করবেন গুঁড়া কৃমি
তাহলে শুধু হার্ট এ্যাটাক বা স্ট্রোক নয় সব রকম অসুখ বিসুখ থেকে নিজেকে, পরিবার কে মুক্ত রাখতে পারব। ইনশাআল্লাহ
সেলিম হোসেন – ২৯/০২/২০২৪ ইং
Reference : Dr Eric berg, Dr Mujibul Haque, Dr Jahangir Kabir, Dr Mujibur Rahman, Dr Mandell, Dr Jason Faung, Dr Sten Ekberg and many medical health journals.