রাতে ঘুম আসে না কেন আমরা এখন কারনে, অকারনে, ফ্যাশনে না ঘুমিয়ে রাত জাগি। একারনে ঘুম নামের এই ন্যাচারাল ঔষধ কে আমরা কাজে লাগাতে পারি না। রাতে ঘুম না হওয়া কি কোনো রোগের লক্ষণ শুধুমাত্র যথা সময়ে না ঘুমানোর কারনে আমাদের কর্ম ঘণ্টা কমে যায়। চিন্তা ভাবনায় বিভ্রান্তি দেখা দেয়। দিনের বেলায় মেজাজ খারাপ থাকে।
অর্ফিয়াস কি করেছিলেন কে এই অরফিয়াস ? অরফিয়াস কি করে ছিলেন ? কেন ব্যর্থ হলেন। আপনি সফল হবেন। আপনার সফলতা আপনার ইচ্ছার কাছে বন্দী। এটা নির্ভর করে আপনার ইচ্ছার উপর। চলুন জেনে নেই কিভাবে। অর্ফিয়াস কি ঈশ্বর না মানুষ গ্রিক পুরাণের খ্যাতনামা চরিত্র। তিনি ছিলেন একজন নশ্বর (কিছু কিংবদন্তী বলে ডেমিগড) এবং ওগ্রাস বা
বার বার প্রস্রাব হলে কি করব ভালো ঘুমের সর্বনাশ। রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব এর চাপ। বিছানা ছেড়ে উঠলে মেজাজ বিগড়ে যায়, খুব অসহায় লাগে। ঘুম ভালো হয় না। রাতে বার বার ঘুম থেকে উঠে মূত্রত্যাগের এ রোগের নাম নকটারিয়া। নকটারিয়ার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, রাতে ঘুম ভেঙে অন্তত দুই বার প্রস্রাব করার জন্য যদি কাউকে উঠতে
লেবু পানির উপকারিতা ৮ টি পিঙ্ক সল্ট মিশিয়ে খান। তৃষ্ণা কমে যাবে। আরাম পাবেন। প্রচণ্ড গরমে ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি বা আইসক্রিম নয়। সব খানেই বাজারে, ফুটপাতে লেবু কিনতে পাওয়া যায়। দামও হাতের নাগালে। প্রতিদিন আপনি একটি বড় সাইজ লেবুর রস খেতে পারেন লেবু পানি হিসেবে। পিঙ্ক সল্টের নিজেরই আছে অনেক অনেক সাস্থ্য উপকারিতা। লেবু পানির
শরীরে চর্বি জমার কারণ ৫ টি থলথলে শরীরে মুটিয়ে যাওয়া মানুষের পরিমান বাড়ছে সারা বিশ্ব জুড়ে। থলথলে মোটা শরীরে যে রোগ গুলো বাসা বাঁধে, যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তের কোলেস্টেরল বৃদ্ধি, হৃদ্রোগ বা স্ট্রোক আরও অনেক রোগ। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে অতিরিক্ত ওজন মৃত্যুঝুঁকি বাড়ায়। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মানুষের মাঝে অতিরিক্ত ওজন জনিত রোগ হওয়ার
কোন আটা ভালো লাল আটা নাকি সাদা আটা ? যদি বলি আটার তৈরি খাবার খাওয়াই যাবেনা। কেন খাওয়া যাবেনা ? সুস্থ থাকতে আমাদের জানতে হবে। কারন প্রতিদিন আমারা গমের তৈরি খাবারই বেশি খাই। তাই বিষয় টা ক্লিয়ার হওয়া দরকার। ওজন কমানো নিয়ে একটি গল্প আছে। গল্প টা হল এক ভদ্রলোকের শরীরের ওজন বেড়েই চলছিল। তিনি
অসুস্থ হলে কতবার খাবেন ? কেন খাবেন ডায়াবেটিসে ছয় বার খাবেন। কিডনি অসুখে পাঁচবার খাবেন।তাহলে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন। অন্যান্য অসুখেও আমরা এমন পরামর্শ পেয়ে থাকি। আসলে কি তাই। বিষয় টা মোটেও তা নয়। অসুস্থ হলে কতবার খাবেন। এ বিষয়ে হেলথ সাইন্সের নতুন গবেষণা গুলো ভিন্ন কথা বলছে। জেনে নিন – চিকেন কাসুনাট সালাদ রেসিপি।
দ্রুত ওজন কমানোর উপায় ১০ টি সহজ নিয়ম ওজন কমাতে প্রথমে ফ্যাট এডাপটেশন – জার্নি (এক) প্রথম মাসে কমবে ১০ কেজি। ওজন কমাতে জার্নি টাকে নিরাপদ করতে ফ্যাট এডাপটেশন আবশ্যক। শুরু করুন ওজন কমানোর জার্নি । প্রথম ৭ দিন ফ্যাট এডাপটেশন। এরপর শুরু হবে মুল জার্নি। নানান রকম দ্বিধা হয়ত আপনার মনে কাজ করছে। ঝেড়ে
আমরা কেন খাবার খাই ? দিনে কয়েকবার আমরা খাই। কারন আমাদের ক্ষুধা লাগে তাই খাই। তাই যদি হয়, তাহলে খাবার শেষে পেট ভরা থাকলেও কেন মিষ্টি, অস্বাস্থ্যকর কোক জাতীয় পানীয় খাই। আবার ক্ষুধা নেই, তবুও বন্ধুদের আড্ডায় বিস্কুট ,চানাচু্র, মিষ্টি কতকিছু খাই। ভরা পেটেও কারও অনুরোধ রাখতেও আমরা অনেক কিছু খাই। তাই প্রশ্ন টি গুরুত্বপূর্ণ
ওমেগা ৩ সমৃদ্ধ খাবার ধরুন আপনার একটি গাড়ি আছে, সেটা চালাতে তেল লাগে। তবে গাড়ি চালাতে আরও একটি জিনিস খুব গুরুত্বপূর্ণ তা হল ইঞ্জিন ওয়েল। ইঞ্জিন ওয়েল গাড়িতে ঠিকমত ব্যাবহার করা হয় তাহলে গাড়ি ভাল থাকে, ভালভাবে চলে। তো, ওমেগা ৩ কেন খাবেন এ কথা কেন? আমাদের শরীর প্রায় ১০-৩৭ ট্রিলিয়ন কোষ দিয়ে তৈরি। এই
জীবনানন্দ দাস ডিপ্রেশনে কবি ডিপ্রেশনের ভয়াবহতা। কবি কি ডিপ্রেশনে ভুগছিলেন। ডিপ্রেশন কবির কি সমস্যা তৈরি করেছিল। আমারা বিস্তারিত জানব। চলুন শুরু করি। ১৮৯৯ সালের ১৭ ই এপ্রিল বরিশালে জন্ম গ্রহন করেন। বাংলা সাহিত্যে জীবনানন্দ দাস খুবই প্রভাবশালী কবি, ধারনা করা হয় রবীন্দ্র, নজ্রুলের পর তার কবিতাই সবচেয়ে বেশি পঠিত হয়েছে। তার বিখ্যাত কবিতা , বনলতা সেন, সুরঞ্জনা
সাস্থ্যকর ইফতার – কেন খাবেন রোজা শুধু আধ্যাত্মিক নয়, সাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। রোজার পুরো সুফল পেতে খাবারের দিকে মনোযোগ দিন, আপনি কি খাচ্ছেন ? আপনার খাবার হতে হবে সাস্থ্যকর। সেই খাবার টা খাবেন যা আপনাকে দিবে শক্তি, পুষ্টি। জেনে নিন – কেন সালাদ দিয়ে খাবার শুরু করবেন। সাস্থ্যকর ইফতার খাবারের তিনটি ধরন রয়েছেজীবিত –
জেকে লাইফস্টাইল সুস্থতায় পথ প্রদর্শক প্রথমে বলি বিধান চন্দ্র রায়ের কথা। তিনি এই উপমহাদেশে নামকরা চিকিৎসক, জনপ্রিয় মানুষ। তার চিকিৎসার বিভিন্ন চমৎকৃত ঘটনা আছে। যেগুলো গল্প হিসেবে পশ্চিম বঙ্গে বহুল প্রচলিত। ১ জুলাই ভারতে চিকিৎসক দিবস হিসেবে পালিত হয়, তার জন্ম এবং মৃত্যু দিবসকে সম্মানার্থে। জনপ্রিয়তার ঢেউয়ে তিনি তার মুল পেশার পাশাপাশি রাজনীতিকে নেশা হিসেবে
ফ্রিজে খাবার রাখার নিয়ম, কয়দিন ভালো থাকে ফ্রিজে রান্না করা খাবার ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার নিচে রেখে ৩/৪ দিন খাওয়া যেতে পারে। যা করতে হবে। খাবার রান্না করার পর এক থেকে দেড় ঘণ্টার মধ্যে খাবার ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে রাখতে হবে।খাবার রাখার পাত্রের মুখটি ভালোভাবে বন্ধ করতে হবে।নরমাল চেম্বারে কাচা মাছ মাংস রাখা যাবে না। এরপর যখনই