হেলদি ভেজিটেবল স্যুপ
এমন ভাবে খাবেন যেন খাবারই হয় আপনার ঔষধ। কথাটি বলেছেন আধুনিক ঔষধের জনক হিপ্পোক্রেট
Let food be thy medicine
And medicine be thy food. হেলদি ভেজিটেবল স্যুপ সুস্বাদু পুষ্টিকর।
ওজন কমাতে চান, খাবেন ভেজিটেবল স্যুপ।
জেনে নিন – সহজে ওজন কমানোর প্রথম ধাপ
হেলদি ভেজিটেবল স্যুপ সুস্বাদু পুষ্টিকর।
উপকরন ঃ
ভেজিটেবল এক কাপ
পানি চার কাপ
কর্নফ্লাওয়ার তিন টেবিল চামচ। ( যদি রোগাক্রান্ত না থাকেন। ওজন কমানোর ইস্যু না থাকে তাহলে দিতে পারেন। )
লবণ পরিমাণমতো
গোলমরিচের গুড়া হাফ চা চামচ
ডিম দুই টি
কাঁচা মরিচ চার টা
জেনে নিন – আখরোট, কুমড়ো বিচিতে সালাদ
যেভাবে তৈরি করবেন। হেলদি ভেজিটেবল স্যুপ।
প্রথমে ভেজিটেবল, গাজর, পেঁপে, ব্রকলী ,ফুলকপি, বরবটি কিউব করে কেটে নিন।
এবার পাত্রে পানি দিন। পানি ফুটে উঠলে গাজর, পেঁপে, বরবটি দিন। কিছুটা সিদ্ধ হলে অন্য সবজি গুলো দিন। গোলমরিচ ও লবণ দিন । এখন সরিষা অথবা নারিকেল তেল দিতে পারেন।
ওলিভ দিলে স্যুপ পরিবেশনের দিবেন।
কাঁচা মরিচ দিন। এবার কর্নফ্লাওয়ারগুলো দিন।
এরপর ডিম ফেটে দিন এবং নামিয়ে ধনে পাতা কুচি দিন। গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার ভেজিটেবল স্যুপ।
জেনে নিন – ফাসটিং এ কিভাবে শরীর রোগ মুক্ত হয়
ভেজিটেবল হেলদি স্যুপ এবং একটি গল্প
সেরা বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন। বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব’র জনক আইনস্টাইন। তাকে নিয়ে রয়েছে নানামুখি গল্প ও রোমাঞ্চকর ঘটনা। ভদ্রলোক জার্মানিতে জন্ম গ্রহন করেন। পরবর্তীতে কর্ম জীবনে নোবেল জয়ী হন। প্রায় দুই বছর বয়সে শিশুরা কথা বলতে শুরু করে। কিন্ত তিনি শিশু বয়সে কথা বলতেন না। বাবা মা খুব চিন্তিত হলেন। ছেলে বড় হয়ে যাচ্ছে কিন্ত কথা বলেনা ! একদিন খাবার টেবিলে বসেছেন। বাবা মায়ের সাথে নাস্তার জন্য। তার বয়স তখন চার বছর। টেবিলে পরিবেশন করা হয়েছে স্যুপ। হঠাৎ তিনি বলে উঠলেন। স্যুপ টি খুব গরম। বাবা মা খুশিতে উদ্বেলিত হলেন। বললেন ” তুমি এতদিন কথা বলোনি কেন ? ” এতদিন সবকিছু ঠিকঠাক ছিল “। তাই কোন কথা বলার প্রয়োজন হয় নি।
বাচ্চাদের প্রতিদিন বিভিন্ন সবজিতে মিশ্রিত স্যুপ খেতে দিন। ওদের বেড়ে উঠতে খুবই কার্যকরী। আপনারাও ওজন কমাতে খেতে পারেন।
ফাসটিং শেষে অথবা ইফতারে খেতে পারেন এই হেলদি খাবার।
জেনে নিন – স্যুপ নিয়ে আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
সেলিম হোসেন – তাং ০৪/০৪/২০২৪ ইং – ছবি গুলো প্রতীকী।
Reference : Dr Eric berg, Dr Mujibul Haque, Dr Jahangir Kabir, Dr Mujibur Rahman, Dr Mandell, Dr Jason Faung, Dr Sten Ekberg and many medical health journals.