লাইফ স্টাইল
হেলদি লাইফ স্টাইল এবং রিক্সা ? হেলদি লাইফ স্টাইলের সাথে রিক্সার কি সম্পর্ক? কেন এ লেখার অবতারনা ? পড়তে থাকুন। জানবেন মজার তথ্য। ২০১৯ সালের সময়টায় বিষয় টি নিয়ে আলোড়ন তৈরি করে ডাঃ জাহাঙ্গীর কবিরের ইউটিউব চ্যানেল।
মানুষের মাঝে বেশ সারা ফেলে দেয় তাঁর সাস্থ্য সচেতন ভিডিও গুলো। সাস্থ্য নিয়ে এমন নতুন চিন্তা ধারায় মানুষ চমকে উঠে। কিছু মানুষ অনুসরন করতে থাকেন। বেশিরভাগ মানুষ সমালোচনা করেন।
সমালোচনা কারীদের কথাবার্তা গুলো ছিল এমন
ধুর এসব কি কথাবার্তা শুধু সবজি খেতে হবে। আপেল সিডার ভিনেগার খেতে হবে। ডিম, চর্বিযুক্ত মাছ মাংস খেতে হবে। বাদাম তো আমরা এমনি এমনি খাই, এটা আবার খাবার হয় কি করে ? আধুনিক সাস্থ্য বিজ্ঞানের যুগে যত সব কবিরাজি ধ্যান ধারনা ! এত কিছুর পরও বহুল প্রচার পায়। মানুষের মানুষের মাঝে জনপ্রিয়তা পায়।
জেকে লাইফ স্টাইল
জেনে নিন – সহজে ওজন কমিয়ে সুস্থ থাকার উপায়।
মাছ এবং ভাত পেট ভরে খাওয়া। মাছে ভাতে বাঙালি, ভাত ছাড়া জীবন চলে !! এটাই আমাদের নিত্যকার যাপিত জীবন আবহমান বাংলায়। নিজের লাইফ স্টাইল।
সময় বদলেছে এখন অনেক মানুষ হেলদি লাইফ স্টাইল অনুসরন করছেন। সুস্থতায় নতুন জীবনে ফিরছেন, এমন অনুভুতি অনুসরন কারীদের। সাস্থ্য সচেতন মানুষের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
ঢাকায় রিক্সা কবে থেকে শুরু
যতদূর জানা যায় ১৯৩৫-৩৬ সালের দুটো রিকশা পশ্চিম বঙ্গের চন্দন নগর থেকে আমদানি হয়। মৌলভিবাজারের দুজন ভদ্রলোক আমদানিকারক। চালক হিসেবে যোগ দেন সোনা মিয়া এবং হিরেন্দ্রনাথ সাহা। প্রথম দিকে মানুষ রিক্সায় উঠতে বেশ লজ্জা পেত।
জেনে নিন – ফাস্টিং এর উপকারিতা
মানুষে চালায় অন্য মানুষ বসে থাকে। কেমন কথা ! বালকেরা রিকশা দেখলে হই হই করত। কখনো ঢিল ছুড়ে মারত।
তখন রিক্সায় হুড ছিলনা, ঘোড়ার গাড়ির গাড়োয়ান রা টিটকারি মেরে বলত ” টুই উদলা আজব গাড়ি “। আমরা জানোয়ার দিয়া মানুষ টানি, ওই হালার চুঙ্গা গাড়ি মানুষ দিয়া মানুষ টানে। কেয়ামতের হওনের বাকী নাই।
বুড়িগঙ্গায় অনেক পানি গড়িয়েছে। রিকশা ছড়িয়েছে সারা দেশে। ভ্যান এসেছে। এখন তো ব্যাটারি চালিত রিকশা ভ্যান অনেক দেখা যায়। গ্রাম বা শহরে এই তিন চাকার বাহন ছাড়া জীবন অচল।
পড়ুন – বিয়ার গ্রিলস কিভাবে সেরা হলেন।
সেলিম হোসেন – তাং ১৫/০২/২০২৪ ইং – ছবি গুলো প্রতীকী।