মন্দিরে চুরি চায়নাতে। দেশীয় মন্দিরে চুরি এবং ১ টি মজার গল্প। The theft in the native temple and 1 is an interesting story

মন্দিরে চুরি
মন্দিরে চুরি

আধুনিক হচ্ছে বিশ্ব। চারদিকে প্রযুক্তির জয়জয়কার। এসব প্রযুক্তি যেমন ভালো কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে, তেমন অপরাধের হাতিয়ার বানাচ্ছেন অনেকে। যেমন বলা চলে চীনের এক চোরের কথাই। বৌদ্ধমন্দিরে দানের উদ্দেশে রাখা কিউআর কোড বদলে দিয়ে নিজের কিউআর কোড বসিয়েছেন তিনি। আর এভাবেই পকেটে ভরেছেন লাখ লাখ টাকা।

ওই চোর রীতিমতো শিক্ষিত। চীনের একটি স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতকোত্তর করেছেন। সম্প্রতি চুরির বিষয়টি সামনে আসার পর তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পুলিশি হেফাজতে স্বীকার করেছেন তিনি। চলতি বছরে চীনের শানসি, সিচুয়ান ও চংকিং প্রদেশের বিভিন্ন মন্দির থেকে ৪ হাজার ২০০ ডলারের (প্রায় ৫ লাখ টাকা) বেশি হাতিয়েছেন তিনি।

পুলিশের কাছে দেওয়া জবানবন্দিতে ওই ব্যক্তি বলেছেন, বিভিন্ন প্রদেশে একই কৌশলে মন্দিরের টাকা চুরি করেছেন তিনি। কিউআর কোড বদলে দিয়েছেন। মন্দিরে চুরি তার জন্য সহজ হয়ে গিয়েছে। ফলে যখন কেউ মুঠোফোনের মাধ্যমে কোড স্ক্যান করে দান করেন তখন তা চোরের ব্যাঙ্ক হিসাবে জমা হয়।  পুলিশ বলছে, চুরির সব অর্থ ফেরত দিয়েছেন গ্রেপ্তার ওই ব্যক্তি।

দাম্পত্য জীবন কেন ধ্বংস হয়, কিভাবে টিকিয়ে রাখবেন সংসার। জেনে নিন উপায়। 

একমাসে ১০ কেজি ওজন কমান ন্যাচারাল উপায়ে। 

মন্দিরে চুরি নয় অন্য গল্প 
মন্দিরের বাইরে এক ভিক্ষুক বসে ভিক্ষা করছিল। পূজারীরা মন্দিরে ঢুকছেন বের হচ্ছেন। তাদের কাছে ভিক্ষা চাচ্ছেন ভিক্ষুক। বলছেন ” আমি ক্ষুধার্ত ভগমানের নামে আমাকে ভিক্ষা দিন । আমি খাবার কিনে খাব। ভগবান আপনাকে আশীর্বাদ দিবেন।”
কিন্ত পূজারীরা খুচরো টাকা পয়সা দিচ্ছিল ভিক্ষুক কে। যা দিয়ে তার যথেষ্ট খাবার কেনা হচ্ছিল না। হতাশ হয়ে ভিক্ষুক মন্দিরের সামনে থেকে উঠে গেল। অন্য একটি জায়গা খুজে নিয়ে বসে পড়ল। জায়গাটা একটি দেশী মদের দোকানের সামনে। সন্ধ্যায় লোকজন ঢুকছে, আকণ্ঠ গিলছে। এরপর মাতাল হয়ে বের হচ্ছে।
ভিক্ষুক কাতর কণ্ঠে বলতে লাগল। আমাকে কিছু দান করুন। আমি খাবারের অভাবে কষ্ট পাচ্ছি। ভগবান আপনাদের আশীর্বাদ দিবেন।
মাতালেরা তাকে বড় বড় নোট ভিক্ষা দিল। অনেক গুলো নোট পেয়ে ভিক্ষুক মহাখুশি। ভগবান কে ধন্যবাদ জানিয়ে বলল ” ভগবান তোমার লীলা বোঝা দায়। তুমি এক জায়গার ঠিকানা দাও, কিন্ত বাস কর অন্য জায়গায়।”
সেলিম হোসেন – তাং ২৮/০৮/২০২৪ ইং – ছবি গুলো পেক্সেল থেকে নেয়া।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *