পেটে গ্যাস ভালোবাসায় বাধা !! স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা বাধাগ্রস্ত। দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর ঘরোয়া উপায়। 1. Abdominal gas disturbs husband and wife’s love

ভালোবাসা
ভালোবাসায় উৎপাত  

পেটে গ্যাস ভালোবাসায় বাধা। কথাটা কেমন বেমানান মনে হচ্ছে। পেটে গ্যাস ভালোবাসায় কিভাবে বাধা হতে পারে? আমরা সেটাই জানব। তার আগে জানা প্রয়োজন। পেটে কেন গ্যাস হয় ?  


জাঙ্ক ফুড সর্বনাশ টি করে। কেক মিষ্টি এজাতীয় খাবার পেটে গ্যাস তৈরি করে। এছাড়াও আছে শিঙারা, পুরি, পেঁয়াজু, বিস্কুট চানাচুর। 
কারও কারও এমন অবস্থা বাসায় খেলেও পেট ফুলে থাকে, বুক জ্বালা পোড়া, শরীরের কোন কোন জায়গায় ব্যাথা করতে পারে। সর্বপরি রীতিমত অসস্থি তৈরি হয়।
পেটে গ্যাস হওয়ার মুল কারন হচ্ছে বদ হজম। উল্লিখিত খাবার গুলো হজম হতে প্রচুর সমস্যা তৈরি করে, অনেক সময় নেয়। 

জেনে নিন – ওজন কমানোর সহজ উপায়।  

ভালোবাসা

আজ থেকে কয়েক শত বছর আগে পেটে গ্যাস নিয়ে শেখ সাদি ভালোবাসার কবিতা লিখেছেন। 

হে জ্ঞ্যানী! পেট হচ্ছে বায়ুর বন্দিশালা,
একে আটকে রাখা কোন বুদ্ধিমানের কাজ নয়,
ত্যাগ কর বায়ু, তা যদি পেটের যন্ত্রণার হেতু হয়,
জেনো, পেটের বায়ু হৃদয়ের পাথর হয়ে বয়।

জেনে নিন – ন্যাচারালি পেটের গ্যাস দূর করার উপায়। 

ভালোবাসা

স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা বাধাগ্রস্ত

শেখ সাদির কথা আজকেই হাতে নাতে প্রমান করুন। সন্ধ্যায় বউ বাচ্চাদের নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন। ডিনার করুন কে এফ সি, পিজা হাট, বি এফ সি বা এধরনের রেস্টুরেন্টে। পেট ভরে খান।
বিছানায় চলে যান। দেখবেন পেটটা ফুলে ঢোল হয়ে আছে। প্রিয়তমার প্রতি কোন আকর্ষণ বোধ করবেন না। যৌন তাড়না আপনাকে তারিত করবেনা। পেটে গ্যাস ভালোবাসায় বাধা হয়ে যাবে। 

নারীদের যৌন আগ্রহ কমে যাওয়ার কারন কি ? 

স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক ভালো রাখার উপায় পেটের পরিবেশ ভালো রাখা। গভীর শারীরিক সম্পর্ক স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা কবিতা হয়ে ওঠে। বাসার রান্নায় খাঁটি সরিষার তেল বা নারিকেল তেল ব্যাবহার করুন। দোকান থেকে কেনা সয়াবিন বা অন্য কোন ইন্ডাস্ট্রিয়াল তেল ব্যাবহার করবেন না। অলিভ ওয়েল তেল কাঁচা খাবেন।  নিয়মিত আপেল সিডার ভিনেগার খান। তারাতারি ঘুমাতে যান, তারাতারি বিছানা ছাড়ুন।

ভালোবাসা

জেনে নিন – অসুস্থ শরীরে কতবার খাবেন। 

সেলিম হোসেন – ১৬/০২/২০২৪ ইং 

Reference : Dr Eric berg, Dr Mujibul Haque, Dr Jahangir Kabir, Dr Mujibur Rahman, Dr Mandell, Dr Jason Faung, Dr Sten Ekberg and many medical health journals.  

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *